আজ ভার্সিটিতে যেতে চাচ্ছিলাম না, আনোয়ার, সাদ্দাম ওরা যেতে বললো আগামীকাল; তারপরও উর্মির অনুরোধে গেলাম। যাওয়ার সময় সাথে পেলাম হাসান ভাইকে, তাই একসাথেই গেলাম। প্রথমে গেলাম ব্যাংকে টাকা জমা দিতে, সেখানে লম্বা লাইন। আমি দাড়ালাম ছেলে আর মেয়েদের লাইনের মাঝে একটা অঘোষিত লাইনে। সেজন্য ভাবলাম আমরা হয়তো একটু পরেই লাইন থেকে অবানঞ্চিত ঘোষিত হব, বন্ধুদের বললাম যে তোরা জমা দে আমি আজ টাকা জমা দেবো না। উর্মিকে কল দিলাম, ধরেনা। যখন ধরলো তখন তারা একজন বিদেশী অতিথিকে স্বাগত জানানোর জন্য অপেক্ষা করছে যিনি বাসদের আমন্ত্রনে এখানে এসেছেন। অতিথির সাথে আমরা কিছুক্ষন কাটানোর পর হাসান ভাইকে খুজতে বাধন অফিসে গেলাম, উর্মি বললো সে তার একবন্ধুকে খুজছে। ওরা বিএনসিসি করে, ১০ মার্ক পাওয়ার জন্য স্যারের কাছে যাবে। বন্ধুকে খুজতে গেল সাংস্কৃতি কেন্দ্রে। আমিও কিছুক্ষণ পরে গেলাম। যাওয়ার পর আমাদের ম্যাথের রিপনের সাথে দেখা হল, ওরা সবাই মেজেতে বিছানা পেতে গান এর রেওয়াজ করছিল। ভাল লাগলো ওদের এ ব্যবস্থাটা। গান শুনলাম একটা, তারপর আবার ব্যাংকে গিয়ে টাকা জমা দিয়ে গেলাম রসায়ন বিভাগে। সেখানে উর্মির কাজ শেষে বাইরে এসে আমরা চা খেলাম এবং তারপর বিদায় নিলাম।